Paybox.me - অনলাইন পেমেন্ট এর জগতে নতুন এক প্রসেসর

Paybox.me


এখানে জয়েন করলে পাবেন $25 ডলার । জয়েনিং একদম ফ্রি ।
পেবক্স প্রতিদিন আপনার একাউন্টে জমা করবে $20 ডলার ।
প্রতিটি রেফারেল জয়েন করলে আপনি পাবেন $10 ডলার । 


Why you should join today...
  • You start with a $25 balance and it's free.
  • PayBox will add up to $20 per day to your account for participating as we prepare to launch our new service.
  • You get $10 per person you refer to PayBox.
  • You'll be an EarlyBird user—before PayBox opens to the public.
  • You'll help shape the development of the best payment system ever designed for the Internet.
  • You could have hundreds or thousands of dollars in your account by the time we launch, without ever making a deposit!

 


    Microworkers এ কাজের বিভিন্ন বিষয়

    Worker হিসেবে কাজ শুরু করার পূর্বে প্রথমে সাইটে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। এরপর মেনু থেকে Available Jobs লিংকে ক্লিক করে সকল কাজগুলো দেখা যাবে। প্রতিটি কাজের শিরোনামের সাথে কয়েকটি তথ্য পাওয়া যায় - কাজের মূল্য (Payment), শতকরা কতজনের কাজ ক্লায়েন্ট গ্রহণ করেছে (Success Rate), কাজটি করতে আনুমানিক কত মিনিট লাগতে পারে (Time), কতজন এ পর্যন্ত কাজটি করছে (Done) ইত্যাদি। কোন একটি কাজের শিরোনামের উপর ক্লিক করে সেই কাজের বিস্তারিত আরো তথ্য জানা যাবে। এর মধ্যে "What is expected from workers?" অংশ থেকে কাজের বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যাবে। কাজটি যে আপনি যথাযথভাবে শেষ করেছেন তা প্রমাণ দিতে কি কি তথ্য প্রদান করতে হবে তা "Required proof that task was finished?" অংশের মাধ্যমে জানা যাবে। সবশেষে কাজ শেন করার পর "I accept this job " লিংকে ক্লিক করলে একটি টেক্সটবক্স আসবে সেখানে আপনার প্রমাণগুলো দিতে হবে।


    কাজের প্রকারভেদ:
    এবার দেখা যাক সাইটে কি কি ধরনের কাজ পাওয়া যায় এবং সেগুলোর মূল্য সাধারণত কত হয় -


    Click and Search ($0.10 - $0.15): এ ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট একটি সাইটের লিংক দিবে, যাতে ভিজিট করে নির্দিষ্ট কিছু শব্দ দিয়ে সার্চ করতে হবে। সব শেষে ক্লায়েন্টের বর্ণনা অনুযায়ী এক বা একাধিক বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে হবে।


    Bookmark a page ($0.10 - $0.20): ক্লায়েন্টের কোন একটি সাইটকে অন্য একটি সাইটে বুকমার্ক করতে হবে। এ ধরনের বুকমার্ক সাইটের মধ্যে রয়েছে digg.com, delicious.com, reddit যা ক্লায়েন্ট কাজের বিবরণীতে উল্লেখ করে দিবে। বুকমার্ক করার পূর্বে ওই সাইটে আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে।


    Signup ($0.10 - $0.20): এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন করার সময় আপনার ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে। এ ধরনের কাজ করার জন্য নিজের ব্যক্তিগত ইমেইল ঠিকানা দেয়া ঠিক হবে না। এজন্য পৃথক একটি ইমেইল একাউন্ট খুলে সেটি দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করা উচিৎ। অন্যথায় স্পাম ইমেইলের কারণে আপনার দরকারী ইমেইল খোঁজে পাবেন না। এই কাজের জন্য কয়েকটা ইমেইল ঠিকানা খুলে রাখলে ভালো হয় ।


    Facebook ($0.15 - $0.20): এ ধরনের কাজের মধ্যে রয়েছে ক্লায়েন্টকে ফেসবুকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা বা ক্লায়েন্টের Fan হওয়া অথবা কোন application allow করা অথবা vote দেয়ার কাজ করতে হয় ।


    Twitter ($0.15 - $0.20): এক্ষেত্রে twitter.com এ একটি একাউন্ট থাকতে হবে এবং ক্লায়েন্টের একাউন্টকে Follow করতে হবে অথবা নিদিষ্ট কোন বিষয়ে পোস্ট করতে হবে।


    Download and/or Install ($0.25 - 0.35): এই কাজে কোন সফটওয়্যার শুধুমাত্র ডাউনলোড এবং কোন কোন সময় ইন্সটলও করতে হয়।


    Youtube ($0.12-$0.20)এখানে মূলত কোন ইউটিউব ভিডিওকে Comment + Rate + Subscribe করতে হবে । এজন্য Youtube এ একটা একাউন্ট খুলে নিতে হবে।


    Yahoo Buzz ($0.10-$0.15)একটা আর্টিকেল থাকবে সেই আর্টিকেল কে ভোট দিতে হবে । yahoo তে একটা মেইল আইডি থাকতে হবে ।


    Write an article ($0.50 - $1.75): মাইক্রোওয়ার্কারসে প্রাপ্ত কাজগুলোর মধ্যে এই ধরনের কাজ অর্থাৎ কোন বিষয়ে ইংরেজীতে আর্টিকেল লিখে সবচেয়ে বেশি আয় করা যায়। লেখাগুলো ৫০ শব্দ থেকে শুরু করে ৫০০ শব্দের মধ্যে হয়ে থাকে। এ ধরনের কাজে এক দিকে যেমন ভাষাগত জ্ঞান বৃদ্ধি পায় তেমনি নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানা যায়। তবে যাদের ইংরেজীতে লেখায় দক্ষতা আছে তারাই কেবল এ ধরনের কাজ করতে পারে। লেখায় তথ্য সংযোগের জন্য ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে অন্যান্য ওয়েবসাইটের সহায়তা নেয়া যাবে, তবে আপনার লেখাটা অবশ্যই মৌলিক হতে হবে। লেখা মৌলিক হল কিনা তা www.copyscape.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যাচাই করা যাবে।


    Blog/Website Owners ($0.25 - $0.80): অনেক সময় শুধু লিখলেই হবে না, লেখাটা আপনার জনপ্রিয় কোন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে। এজন্য এধরনের কাজের নামের সাথে PR2+ PR3+, PR4+ ইত্যাদি লেখা দেখতে পাবেন। PR শব্দের মানে হচ্ছে Page Rank, আর PR2+ শব্দের মানে হচ্ছে যেসকল ওয়েবসাইটের পেইজ রেংক ২ বা তার অধিক। এটি গুগলের একটি মানদন্ড যা কোন ওয়েবসাইট কতটুকু জনপ্রিয় তা নির্ধারণ করতে ব্যবহার করা হয়। একটি ওয়েবসাইটের পেইজ রেংক কত তা www.prchecker.info ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যায়। এ ধরনের কাজ শুরু করার পূর্বে www.blogger.com ওয়েবসাইটে গিয়ে বিনামূল্যে আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন। প্রথম অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই পেইজ রেংক শুণ্য থাকবে। কিন্তু আপনি যদি নিয়মিতভাবে ওয়েবসাইটটিতে বিভিন্ন বিষয়ে ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখেন তাহলে কয়েক মাস পর পেইজ রেংক বাড়তে থাকবে। লেখার পাশাপাশি ভাল রেংকের কয়েকটি ওয়েবসাইটের সাথে লিংক বিনিময় করতে পারলে পেইজ রেংক আরো তাড়াতাড়ি বাড়তে থাকবে।


     কয়েকটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়
    এই সাইটে কাজ করার সময় কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখলে ঝামেলাপূর্ণভাবে কাজ করতে পারবেন - 

    ১.কোন অবস্থাতেই একাধিক একাউন্ট তৈরি করার উচিৎ নয়। একজন ব্যবহারকারী একাধিক একাউন্ট তৈরি করলে তার সবগুলো একাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয়।  

    ২.কাজ না বুঝে কখনও কাজ জমা দিবেন না। প্রতিটি কাজের শেষে ক্লায়েন্ট আপনার কাজ পছন্দ হলে "Satisfied" দিবে, অথবা অপছন্দ হলে "Not Satisfied" রেটিং দিবে। এই দুই ধরনের রেটিং এর তুলনাকে "Success Rate" বলা হয়। গত ৩০ দিনে আপনি যদি ৫ টি কাজ সম্পন্ন করেন এবং সেক্ষেত্রে আপনার "Success Rate" যদি ৭৫% এর নিচে হয়, তাহলে পরবর্তী ১ থেকে ৩০ দিন আপনি আর কোন কাজ করতে পারবেন না। তাই শতভাগ নিশ্চিত হয়ে কোন কাজ করা উচিৎ এবং কাজ শেষে ক্লায়েন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রমাণ উপস্থাপন করা আবশ্যক।  

    ৩.কখনও যদি "Success Rate" ৭৫% এর কম হয়ে যায়, তাহলে হতাশ না হয়ে দুই-একদিন অপেক্ষা করে আবার কাজ করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখুন।  

    ৪.নতুন ব্যবহারকারীরা প্রথম প্রথম একদিনে সর্বোচ্চ ৫ টি কাজ করতে পারবেন। এরপর ক্লায়েন্টের রেটিং এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে। ১০ টি কাজ করার পর এই সীমাটি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে।  

    ৫.কখনও যদি মনে করেন আপনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন কিন্তু ক্লায়েন্ট আপনাকে "Not Satisfied" রেটিং দিয়েছে তাহলে "Submit a Complain" লিংকের মাধ্যমে আপনার অভিযোগ সাইটের কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারবেন।  

    ৬.কাজের প্রমাণ হিসেবে কখনও ভূয়া তথ্য প্রদান করবেন না, এ ধরনের কাজ তিনবার করলে একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।  

    ৭.যে সকল কাজে IP এড্রেস দিতে হয় সেসব কাজ না করাই ভাল। কারণ আমাদের দেশের ইন্টারনেট প্রোভাইডাররা গ্রাহকদেরকে শেয়ারকৃত IP এড্রেস দিয়ে থাকে। ফলে আপনার মত একই ধরনের ইন্টারনেট সংযোগ আছে এরকম কেউ সেই কাজটি পূর্বে করে থাকলে ক্লায়েন্ট আপনার কাজ গ্রহণ করবে না। আমাদের দেশে বিশষত গ্রামীণফোন বা সিটিসেলের ইন্টারনেট ব্যবহাকারী বেশি হওয়ায় এই সমস্যাটা তাদের ক্ষেত্রে বেশি হবে।

      অর্থ উত্তোলন: 

      শুধুমাত্র "Satisfied" রেটিং পেলেই সেই কাজের টাকা আপনার একাউন্টের ব্যালেন্সের সাথে যুক্ত হবে। 

      চারটি পেমেন্ট পদ্ধতির যে কোনটিতে টাকা তুলতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিতে হয়। চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়। 

      একাউন্টের ব্যালেন্স ৯ ডলারের উপর হলেই কেবলমাত্র টাকা তুলতে পারবেন। সাথে ফি দেবার জন্য পর্যাপ্ত অর্থ একাউন্টে থাকতে হবে। 

      প্রথম Withdraw করার আবেদনের সময় আপনার বাসার ঠিকানায় চিঠির মাধ্যমে একটি PIN নাম্বার পাঠানো হবে। এই নাম্বারটি পরবর্তীতে সাইটে প্রবেশ করাতে হবে। কেউ একাধিক একাউন্ট তৈরি করেছে কিনা তা যাচাই করতে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয়। PIN নাম্বারের চিঠিটি আসতে ২০ থেকে ২৫ দিন সময় লাগতে পারে। 

      ঠিকানা যাচাই করার পর পরবর্তী Withdraw আবেদনের ৩০ দিনের মধ্যে আপনাকে মূল্য পরিশোধ করা হবে।

      সূত্র এখান থেকে সংগ্রহ করা আরও জানতে এখানে ক্লিক করুন 

      কোন কাজ কিভাবে করতে হবে সেটা পরবর্তী পোস্ট এ আলোচনা করবো । 
       

      G-mail এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা

      পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা নিয়ে আমরা সচরাচর ঘাটাঘাটি করি না । তবে হঠাৎ পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার কোন প্রয়োজন দেখা দিলে চট করে খুজেও পাই না , কিভাবে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে । আমি নিজেও কয়েকবার এই ধরনের সমস্যায় পড়েছিলাম । কয়েকদিন  আমি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে লাগলাম ।নতুনদের কাজে লাগবে সেই প্রত্যাশায় ।

      আজ আমি জিমেইল এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা নিয়ে লিখবো ।  http://mail.google.com

      sign in এ G-mail id লিখুন তারপর password দিন ।

      জিমেইল আইডি আর পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার আইডি অপেন করুন ।



      Yahoo Mail এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা ( password change )

      www.yahoo.com এ গিয়ে sign in এ ক্লিক করে yahoo id এবং password দিয়ে sign in করুন ।


      sign in করার পর ডানদিকে দেখবেন আপনার আইডির নাম দেখা যাবে । সেখানে ক্লিক করুন ।
       ক্লিক করলে আরও ৩ টা অপশন পাবেন -
      Profile
      Updates
      Account Info
      পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার জন্য Account Info এ ক্লিক করুন ।

      ব্লগার টিউটোরিয়াল-৭-আরএসএস (RSS) ফিড তৈরী

      আগের পর্ব দেখতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন ।

      আগের পর্ব পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন






      Site feed
      অপশন এ যান । তারপর Post Feed RedirectURL  এর ঘরের নিচে
      feedBurner লিংক এ  করুন । ক্লিক করার পর আবার পাসওয়ার্ড চাইবে । পাসওয়ার্ড দিন ।

      ব্লগার টিউটোরিয়াল- ৬ - সেটিংস পরিবর্তন ( বাকি অংশ)

      আগের পর্ব দেখতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
      ব্লগার টিউটোরিয়াল-৫-পেজ বিন্যাসকরণ




      এর আগে ব্লগার সেটিংস এর কয়েকটা অপশন নিয়ে আলোচনা করেছিলাম । আজ করবো আরো কয়েকটা নিয়ে ।
      Formatting  এ
      এখানে মূল পাতায় কতটি পোষ্ট রাখবেন সেটি নির্বাচিত করবেন / পোষ্ট এ তারিখ এর বিন্যাস কিভাবে দেখতে চান ? এইগুলো অপশন পাবেন formatting এ ।

      ব্লগার টিউটোরিয়াল - ৫ পেজ বিন্যাসকরণ

      আগের পর্ব দেখতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন ।

      ব্লগার টিউটোরিয়াল-৪: ব্লগ সেটিংসের পরিবর্তন করা


      এবার  ডিজাইন এ ক্লিক করুন।
      এখানে ৩ টি অপশন পাবেন ।

      Page Elements / Edit HTML / Template Designer

      Page Elements এ ক্লিক করুন

      এখন পুরো page  এর বিন্যাস দেখতে পারবেন । এটাকে আপনার নিজের ইচ্ছেমতো সাজান । আপনার প্রয়োজন এবং পছন্দ অনুসারে  Gadget যোগ করুন ।

      ডান দিকের উপরে >> Preview এ ক্লিক করে  দেখে নিন আপনার সিলেক্ট করা settings ঠিক আছে কি না ।
      সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে save করুন।


      ব্লগার টিউটোরিয়াল-৪: ব্লগ সেটিংসের পরিবর্তন করা

      আগের পর্ব দেখতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন ।

      ব্লগার টিউটোরিয়াল -৩: ব্লগ পোস্ট এর সেটিংস পরিবর্তন



      এবার আসি Settings এ
      এখানেও অনেকগুলো অপশন আছে । সবগুলো অপশন নিয়ে এখন লিখবো । আমার জানার পরিধি যতটুকু ঠিক ততটুকুই লিখবো ।
      Basic  /  Publishing  /  Formatting  /  Comments /  Archiving  /  Site Feed  /  Email & Mobile  / OpenId  /  Permissions

      এখানকার প্রত্যেকটা অপশন এর সাথে কিছু কিছু অপশন আছে । প্রত্যেকটা অপশন এর কাজ পৃথক।

      Publishing এ আপনার ব্লগের ডোমেইন নেম পরিবর্তন করতে পারবেন । 
      Blog*Spot Address এর ।


      ব্লগার টিউটোরিয়াল -৩: ব্লগ পোস্ট এর সেটিংস পরিবর্তন


      আগের পর্ব দেখতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
      ব্লগার টিউটোরিয়াল -২:টেমপ্লেট বাছাই ও বিন্যাসকরন



      ড্যাশবোর্ড থেকে নিউ পোষ্ট এ ক্লিক করুন
      এবার ক্লিক করুন Posting  এ । এখানে পাবেন ৪ টি অপশন ( উপরের চিত্রে খেয়াল করুন)
      New Post / Edit Post / Edit Pages / Comment Moderation

      New Post / Edit Post >> এই দুটো অপশন নিয়ে তো আর আলাদা করে কিছু বলার নেই । নতুন পোষ্ট লিখতে হলে New post আর পুরাতন পোষ্ট সম্পাদনা করার জন্য Edit post এ ক্লিক করবেন।

      ব্লগার টিউটোরিয়াল -২:টেমপ্লেট বাছাই ও বিন্যাসকরন

      আগের পর্ব দেখতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন




      আপনার ব্লগ তৈরী হয়ে গেলে এই ব্ক্স টা আসবে । এখন  Customize how your blog looks  এ ক্লিক করুন ।



      Templates  এ ক্লিক করে পছন্দের একটা templates বাছাই করুন ।
      এখন Background এ ক্লিক করুন ।
      Background image  এ ক্লিক করে পছন্দের একটা Background নিন ।